#আর. সি. সি (R.C.C ) কাজ এ যে সকল বিষয় লক্ষ্য রাখা প্রয়োজন
আর. সি. সি (R.C.C ) কাজ
ভবন নির্মাণে আর. সি. সি (R.C.C )
কি? তা আমরা সবাই জানি ।
কিন্তু এ আর. সি. সি (R.C.C ) কাজের গুরুত্বপূর্ণ দিক সমূহ আমরা কয়জনে জানি বা কয়জনে খবর রাখি ?
কি? তা আমরা সবাই জানি ।
কিন্তু এ আর. সি. সি (R.C.C ) কাজের গুরুত্বপূর্ণ দিক সমূহ আমরা কয়জনে জানি বা কয়জনে খবর রাখি ?
সামান্য একটু অবহেলার দরুণ ঘটে যেতে পারে ভয়াভহ দুর্ঘটনা আর ঘটতে পারে অনেক প্রাণহানী এবং হতে পারে প্রচুর
অর্থের অপচয় ।
অর্থের অপচয় ।
আর সে দিকে লক্ষ রেখে আর. সি. সি (R.C.C ) কাজে যে সকল বিষয় লক্ষ্য রাখা প্রয়োজন তানিচে তুলে ধরা হল :
→রড় :
→প্রয়োজনীয় Structural ডিজাইন
অনুসারে রড় বিছানো হয়েছে কিনা
তা যাচাই করা,
অনুসারে রড় বিছানো হয়েছে কিনা
তা যাচাই করা,
→রড়ের লে-আউট সোজা আছে কিনা
তা দেখে নেওয়া,
তা দেখে নেওয়া,
→রড়ের পুরুত্ব বা ডায়া ঠিক আছে
কিনা তা পরীক্ষা করে নেওয়া,
কিনা তা পরীক্ষা করে নেওয়া,
→রড়ের মধ্যবর্তী গ্যাপ বা দুরত্ব ঠিক
আছে কিনা তা দেখে নেওয়া,
প্রয়োজন বোধে #তিনটি গ্যাপের গড়
মাপ নিয়ে তা ঠিক করতে হবে,
আছে কিনা তা দেখে নেওয়া,
প্রয়োজন বোধে #তিনটি গ্যাপের গড়
মাপ নিয়ে তা ঠিক করতে হবে,
→রড়ের মধ্যবর্তী গ্যাপ বা দুরত্ব কমপক্ষে ১” হতে হবে,
→সঠিক মাপের হুক ও বেন্ডি দেওয়া
হয়েছে কিনা তা যাচাই করে নিতে হবে,
হয়েছে কিনা তা যাচাই করে নিতে হবে,
→রড়ের উপর ল্যাপিং দুরত্ব ঠিক আছে কিনা তা দেখে নেওয়া,
→প্রতিটি জিআই (GI) তারের বাধন
যাচাই করে নিতে হবে,
যাচাই করে নিতে হবে,
→ব্যবহূত ব্লকগুলোর পুরুত্ব ১:১ (বালু : সিমেন্ট) আছে কিনা তা দেখে
নিতে হবে,
নিতে হবে,
→রড়ে কোন প্রকার মরিচা বা ক্র্যাক
থাকা যাবে না ।
থাকা যাবে না ।
→কাজের পূর্বে করণীয় :
→সকল মালামাল ও যন্ত্রপাতি ঠিকমত আছে কিনা তা পর্যবেক্ষণ করা,
→প্রয়োজনীয় সংখ্যক লেবার ও
মিস্ত্রি মজুদ আছে কিনা তা লক্ষ্য
রাখা,
মিস্ত্রি মজুদ আছে কিনা তা লক্ষ্য
রাখা,
→ভাইব্রেটর অপারেটরের উপস্থিতি
এবং ভাইব্রেটর মেশিন চালু আছে কিনা তা পরীক্ষা করে নেওয়া,
এবং ভাইব্রেটর মেশিন চালু আছে কিনা তা পরীক্ষা করে নেওয়া,
→যদি রাতে কাজ করতে হয় তাহলে
পর্যাপ্ত আলোর ব্যবস্থা রাখা,
পর্যাপ্ত আলোর ব্যবস্থা রাখা,
→কোন প্রকার কনসিল্ পাইপের ব্যবহার বাদ পড়েছে কিনা তা খেয়াল করা,
→সকল প্রকার ময়লা, আবর্জনা ও ধুলা-বালু পরিস্কার করা,
→সকল প্রকার কাজের রিপেয়ার
মিস্ত্রি রয়েছে কিনা ।
মিস্ত্রি রয়েছে কিনা ।
→সাটারিং বা ফর্মওয়ার্ক :
→সাটারিং এর এলাইনমেন্ট চেক করা,
→সাটারিং এর মালামাল পরিষ্কার করা আছে কিনা,
→Steel এর সাটারিং হলে এর তলায়
তেলের ব্যবহার করা হয়েছে কিনা এবং কাঠেরসাটারিং হলে এর তলায় কোন প্রকার ছিদ্র বা তলা সমান ও স্মুথ
আছে কিনা,
তেলের ব্যবহার করা হয়েছে কিনা এবং কাঠেরসাটারিং হলে এর তলায় কোন প্রকার ছিদ্র বা তলা সমান ও স্মুথ
আছে কিনা,
→সাটারিং এর ছিদ্র দিয়ে কোন
প্রকার পানি বের হচ্ছে কিনা তা
পরীক্ষা করা,
প্রকার পানি বের হচ্ছে কিনা তা
পরীক্ষা করা,
→কাজের সময় যাতে সাটারিং নড়ে
না যায় বা ভেঙে না পড়ে কাজের পূর্বে সাটারিং এর সাপোর্ট ঠিক মত দেয়া আছে কিনা তা ভাল ভাবে পরীক্ষা করে নিতে হবে,
না যায় বা ভেঙে না পড়ে কাজের পূর্বে সাটারিং এর সাপোর্ট ঠিক মত দেয়া আছে কিনা তা ভাল ভাবে পরীক্ষা করে নিতে হবে,
→পাতলা টিনের ফিতা বা ময়ুরীদিয়ে কাঠের সাটারের জয়েন্ট বন্ধ করতে হবে এবং ফোম বা জুট টেপ ব্যবহার করতে হবে স্টিলের শাটারের জয়েন্টের ক্ষেএে ।
→ঢালাই চলাকালীন :
→সিলিন্ডার রাখতে হবে তিনটি,
→ঢালাইয়ের সময় সাটারিং ঠিক করার জন্য দুইজন মিস্ত্রি প্রস্তুত থাকবে,
→কংক্রিট ঢালাই ৫ ফুটের বেশি উপর
থেকে না করাই ভালো,
থেকে না করাই ভালো,
→সঠিকভাবে ভাইব্রেট করতে হবে,
→কংক্রিট এর লেভেল এবং সারফেসের ফিনিশিং সমান্তরাল হতে হবে ।
→ঢালাই পরবর্তী লক্ষণীয় :
→সঠিকমত নির্দীষ্ট সময় ধরে কিউরিং
করা,
করা,
→সঠিক নিয়ম মেনে নির্দীষ্ট সময়ের
পরে সাটার খোলা,
পরে সাটার খোলা,
→টেস্টে যদি কংক্রিটের মান উপযুক্ত
না আসে তাহলে স্ট্রাকচার ভেঙে আবার নতুন করা উচিত
না আসে তাহলে স্ট্রাকচার ভেঙে আবার নতুন করা উচিত
